- July 29, 2021
- Posted by: HR Raju
- Category: উদ্যোক্তা, কোম্পানি নিবন্ধন, ট্রেড লাইসেন্স
No Comments
ট্রেড লাইসেন্স ও কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন এর মধ্যে পার্থক্য কি?
- ট্রেড লাইসেন্স হল ব্যবসা ও পেশার অনুমতি আর কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন হলো পার্টনারশিপ ব্যবসা শুরু করার জন্য।
- ট্রেড লাইসেন্স শুধু মাত্র নিদিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ আর কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন সারা বাংলাদেশের জন্য।
- ট্রেড লাইসেন্স হলে দেশি বা বিদেশি বড় কোম্পানির কাজ বা টেন্ডার নেয়া সহজ হয় না কিন্তু কোম্পানি নিবন্ধন থাকলে দেশি বা বিদেশি বড় কোম্পানি এবং কি সরকারি কাজ বা টেন্ডার নেয়া খুবই সহজ হয়।
- ট্রেড লাইসেন্স হলে ব্যবসার করার জন্য কোম্পানী রেজি: এর প্রয়োজন নেই কিন্তু কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন করতে হলে ট্রেড লাইসেন্স ট্রেড লাইসেন্স অবশ্যই প্রয়োজন হবে।
- ট্রেড লাইসেন্স আপনি প্রতিষ্টানের যে নাম দেবেন তা আবার অন্য কেউ দিতে পারবে আর কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন করলে একই নামে আর কোনো ব্যক্তি কোম্পানী খুলতে পারবেনা। যদি খোলে আপনি আইনগত ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
- ট্রেড লাইসেন্স এর খরচ ব্যবসার ক্যাটাগরি অনুসারে আর কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন এর খরচ নির্ভর করে কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন কত হবে তার উপর। কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন খরচ ২৫,০০০ টাকা থেকে শুরু।
- ট্রেড লাইসেন্স সাধারণ স্থানীয় ব্যবসার নিয়ম নীতির উপর চলে আর কোম্পানী রেজিস্ট্রেশন এ কোম্পানী গঠিত হয় কোম্পানী আইন অনুসারে।
সুষ্ঠুভাবে ব্যবসা করার জন্য ট্রেড লাইসেন্স এর সাথে আর কি কি প্রয়োজন ?
প্রথমত আপনি একটি অফিস ও ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা শুরু করলেন। তারপর আপনার প্রয়োজন হবে;
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে এই টিআইএন বা টিন সার্টিফিকেট নেয়া।
এটা আজকাল খুব সহজ নিতে পারবেন।
এরপর যে জিনিসটি সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন তা হলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকে একাউন্ট খোলা। সব ব্যাংকে এই একাউন্ট খোলা যায়। আপনার নিকটস্থ যে ব্যাঙ্ক আপনাকে সবচেয়ে ভাল লেনদেনের সুবিধা দিবে সে ব্যাঙ্ক থেকে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নামে একাউন্ট করলে বেশি ভাল হবে।
এরপর ক্ষেত্র বিশেষে মূসক বা ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন দরকার হয়। এক্ষেত্রে সরকারি ফি না হলেও বাস্তবে কাজ করতে গেলে চার থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত লাগে। যাদের আমদানী রফতানীর ব্যবসা আছে তাদের আরো বেশী টাকা লাগতে পারে।
ট্রেড মার্ক: আর আলদাভাবে পন্য বা ব্রান্ড রেজিস্ট্রেশন এর জন্য ট্রেড মার্ক নিবন্ধন করতে হয়। যাতে সে নাম এবং মার্কটি অন্যকেউ ব্যবহার করতে না পারে। যেমন বাটা কোকাকোল এগুলো কেউ হুবহু একই রকম নাম এবং লেখা ব্যবহার করতে পারবেন।
এসব ডকুমেন্টের জন্য চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই, ঝামেলা এরিয়ে ডকুমেন্টস গুলো ঘরে বসেই পেতে পারেন সহজে এবং নিশ্চিন্তে। যোগাযোগ করতে পারেন আমাদের সাথে।
বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায়ঃ
আমাদের অফিসের ঠিকানা,
ভাওয়াল কনভেনশন সেন্টার, শপ নং ০৮, তৃতীয় তলা, ঢাকা রোড,
চৌরাস্তা সদর গাজীপুর – ১৭০৪।
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.