ছোট পুজির বড় ব্যবসা মানেই ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট ব্যবসা

২০২০ সালে এসে ব্যবসা-বাণিজ্য আর ছোটখাটো অবস্থানে সীমাবদ্ধ নেই। অভ্যন্তরীণ বা লোকাল থেকে আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য বেচাকেনায় প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এ প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে নেই বাংলাদেশ।
 
বাংলাদেশেও এর রেশ ধরে ব্যক্তি পর্যায় থেকে শুরু করে অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা নানা ধরনের পণ্য আমদানি-রফতানি করে থাকে। এছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি অনেক ধরনের পণ্যের চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশেও বৈদেশিক পণ্যের চাহিদা ও ঘাটতি থাকায় আমদানি-রফতানি খাতে অনেক সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে।
 
সঠিক গাইডলাইন ও পণ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নিজে নিজেই এ ব্যবসা শুরু করা যায়। নতুন উদ্যোক্তা, সিজনাল ব্যবসায়ী, ছাত্র-ছাত্রী, উচ্চ বেতনের চাকরি প্রার্থীসহ সব ধরনের পেশাজীবী বিশেষ করে যারা কম-বেশি পুঁজিতে নতুন ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা করছেন তারা আমদানি-রফতানি ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
 
এর জন্য প্রয়োজন সঠিক ধারণাঃ
 
ব্যবসা করতে চান কিন্তু খুব বেশি বিনিয়োগ করার সক্ষমতা নেই এমন উদ্যোক্তাদের জন্য ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট বা আমদানি-রফতানি ব্যবসা একটি আদর্শ জীবিকার সুযোগ হতে পারে। যেখানেই নিজেই নিজের বস, সিদ্ধান্ত নিজের কিন্তু ব্যবসার পরিসীমা অসীম।
 
স্বল্প পুঁজি থেকে শুরু করে যে কোনো ধরনের বিনিয়োগ সক্ষম ব্যক্তি নির্ভয়ে আমদানি-রফতানি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এ খাতে স্বল্প পুঁজি দিয়ে ব্যবসা শুরু করে কয়েক বছরের মধ্যেই বড় ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা সম্ভব।
 
এ জন্য একটি কার্যকারী পরিকল্পনার মাধ্যমে সঠিক গাইডলাইন ও পণ্য নির্বাচনের মাধ্যমে ব্যবসাটি শুরু করা যেতে পারে। চীন ও ভারতের সঙ্গে আমদানি ব্যবসার ব্যাপক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও এখানে নতুন উদ্যোক্তাদের সংখ্যা খুবই কম। যার অন্যতম কারণ হচ্ছে এ ব্যবসার খুঁটিনাটি তথ্য সম্পর্কিত সঠিক ধারণা না থাকা।
 
কী ধরনের পণ্য আমদানি-রফতানি
 
পণ্য আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে পণ্য নির্ধারণ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কী ধরনের পণ্য কোনো দেশে পাঠাবেন এবং ওই দেশে ওই পণ্যের চাহিদা কেমন সে বিষয়ে ধারণা থাকতে হবে। বাংলাদেশে আমদানিজাত অনেক পণ্য রয়েছে।
 
এর মধ্যে নির্মাণসামগ্রী, শিল্প-কারখানার জন্য কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি, পরিবহনসামগ্রী, টেলিভিশন, এয়ারকন্ডিশন, ওভেন, রেফ্রিজারেটরসহ বিভিন্ন গৃহসামগ্রী, খনিজতেল, ভোজ্যতেল, চর্বি, রাসায়নিক দ্রব্য, ওষুধ, খাদ্যশস্য, শিশুখাদ্য, পানীয় দ্রব্য ইত্যাদি।
 
আর রফতানিজাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে তৈরি পোশাক, ওষুধ, পাট, চা, চামড়া, তামাক, পাটজাত দ্রব্য, হস্তশিল্প, কুটির শিল্প, রকমারি ফুল ইত্যাদি।
 
পণ্য আমদানিতে চীন সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজলভ্য
 
বর্তমানে অনেক ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা দেশের বাইরে থেকে পণ্য আমদানি করে দেশের বাজারে বিক্রি করে এবং সে ক্ষেত্রে চীন হল সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজলভ্য। চীনা পণ্য আমদানি করে ব্যবসা করায় ঝুঁকি কম কিন্তু সেটা তুলনামূলক লাভজনক।
 
ব্যবসা যদি করতে চান আমদানি রপ্তানি সেবা প্রদানে তবে সহজেই করে ফেলুন আপনার কোম্পানির নামে আমদানি এবং রপ্তানি লাইসেন্স।
 
চায়না সহ বিশ্বের প্রায় অনেক গুলো দেশে আছে বিনা শুল্ক তে রপ্তানি করার দারুন সুযোগ। এই সুযোগ কাজে লাগাতে করুন এক্সপোর্ট লাইসেন্স লাইসেন্স।
 
চায়না, মালয়েশিয়া, ভিয়েতনাম, নেপাল, মায়ানমার, এবং বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য এনে লাভজনক ব্যবসা করুন বাংলাদেশে।
 
ভাবছেন অনেক খরচ⁉
অনেক ঝামেলা ⁉
 
তবে আপনার কথা মাথায় রেখে ফাস্ট কনসালটেন্সি অনলাইন ফার্ম ব্যবস্থা করেছে খুব সহজে সল্প খরচে আপনার চাহিদা অনুযায়ী ইম্পোর্ট এক্সপোর্ট লাইসেন্স প্রাপ্তিতে।
 
  • আমরা খুব সহজে আপনার থেকে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে সহজে কোন ঝামেলা ছাড়াই স্বল্প সময়ে এক্সপোর্ট-ইম্পোর্ট লাইসেন্স প্রাপ্তিতে সেবা প্রদান করতে পারবো। কেননা আমাদের আছে দীর্ঘ ৭ বছরের অভিজ্ঞতা।
 
  • আমরা আপনার মত অনেক গ্রাহকের লাইসেন্স প্রাপ্তিতে সহযোগিতা করেছি। এছাড়া আপনার আর্জেন্ট লাইসেন্স প্রয়োজন হলেও আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
 
  • ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট লাইসেন্স এর খরচ এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ব্যাপারে জানতে আমাদের ইনবক্স করুন। সকল তথ্য আমরা আপনাকে প্রদান করবো।
 
✳ আমরা কেন সেরা ?
আমাদের আছে এক্সপার্ট টিম, যারা প্রতিটি পর্যায়ে কিভাবে ডকুমেন্টস হেন্ডেলিং থেকে শুরু করে সরকারী পর্যায়ের সকল ভেরিফিকেশন খুব দ্রুত সম্পন্ন করে থাকে। এছাড়া আমাদের আছে ইনহাউজ এক্সপার্ট টিম; যারা আপনাকে সব সময় সকল বিষয়ে এডভাইস এবং সাজেশন দিতে পারবে।
 
✳ খরচ কেমন আসবে এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট লাইসেন্স প্রাপ্তিতে ?
এটা আপনার আমদানি এবং রপ্তানির অর্থের লিমিটের উপর নির্ভর করবে, তাই এই বিষয়ে কথা বলতে সরাসরি আমাদের ম্যাসেজ বা কল করতে পারেন।
 
➡ এছাড়া আমরা ব্যবসায়িক সকল ডকুমেন্ট প্রাপ্তিতে সেবা প্রদান করে থাকি, যার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিন্তে আপনার ব্যবসা পরিচালনা করার সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন সহজেই অফিসে বা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে থেকেই।
 
আপনাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায় ⁉
মোবাইল / হোয়াটস এপ / ভাইভারঃ
01855-888829
? ইমেইলঃ Consultancyfast@gmail.com
ওয়েবসাইটঃ fastgovt.com
আমাদের অফিসের ঠিকানা,
ভাওয়াল কনভেনশন সেন্টার, শপ নং ০৮, তৃতীয় তলা, ঢাকা রোড, চৌরাস্তা সদর গাজীপুর – ১৭০৪।
? গুগোল ম্যাপে আমাদের ঠিকানাঃ https://g.page/Fastcons

Leave a Reply

আমাদের এক্সপার্টদের কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করুন, জেনে নিন আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর।

see our gallery

এক্সপোর্ট ইম্পোর্ট লাইসেন্স করতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে ক্লিক করুন ?