বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা এর আছে সম্ভাবনা।

বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসা এর আছে সম্ভাবনা। আপনিও চাইলে শুরু করতে পারেন ই-কমার্স ব্যবসা।

ই-কমার্স (e commerce) ব্যবসা কি?

ই-কমার্স শব্দটির সাথে বর্তমানে কম বেশি সকলেই পরিচিত। অনলাইনের মাধ্যমে কোনো পন্য বা সেবা ক্রেতার কাছে পৌছে দেয়ার মাধ্যমকেই ই-কমার্স বলা হয়। বর্তমানে অনেকেই অনলাইনে দৈনন্দিন পন্য ও সেবা কিনে থাকেন। এবং ধীরে ধীরে এই সংখ্যাটা বাড়ছে প্রায় দ্বিগুন গতিতে। বলা যেতে পারে বর্তমানে আধুনিক ট্রেন্ড হচ্ছে ই-কমার্স ব্যবসা।
এছাড়াও দিন দিন নতুন নতুন ই-কমার্স ওয়েবসাইট যুক্ত হচ্ছে বাজারে। আপনার কোনো ই-কমার্স ওয়েবসাইটের নাম জানা থাকলে নিচে কমেন্টে জানাতে পারেন।

বাংলাদেশে ই-কমার্স ব্যবসার সুযোগ গ্রহনঃ

ধীরে ধীরে তথ্য প্রযুক্তি ও দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবার কারনে ব্যবসা বানিজ্যে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। এখন যদি পৃথিবীর শীর্ষ ধনী ব্যাক্তির তালিকা দেখেন তাহলে দেখবেন যে, প্রথম ১০০ জন ব্যাক্তির মধ্যে ৯৯ জনই কোনো না কোনো টেক কোম্পানির মালিক। আর এর মধ্যে বেশির ভাগই দখলে আছে ই-কমার্স ও সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট গুলোর মালিকদের হাতে।
২০০৯ সাল থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগযোগ প্রযুক্তির সুবিধা শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত ছড়িয়ে গেছে। ফলে ই-কমার্স ব্যবসার সুযোগ তৈরি হয়েছে। বেশ কয়েকটি ই-কমার্স সাইট এরই মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তাছাড়া অনলাইনে কেনাকাটার ব্যাপারটিও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে প্রতিদিন। দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চলের মানুষরাও ধীরে ধীরে ই-কমার্স এর সুবিধা পাওয়া শুরু করেছে।

✳ ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধাঃ

দেখতেই পাচ্ছেন যে ই-কমার্স ব্যবসার সুবিধা অনেক অনেক। ধীরে ধীরে সকলেই অনলাইন সার্ভিসে অভ্যস্ত ও আসক্ত হয়ে পরছে। তাই এখনই সময় ই-কমার্স ব্যবসায় মনোনিবেশ করা।
✳ কিছু উল্লেখ যোগ্য সুবিধা হল –

  • কম পুঁজিতে অধিক লাভ হয়
  • দেশের সকল প্রান্ত থেকে কাস্টমার পাওয়া যায়
  • প্রচলিত ব্যবসার চেয়ে ই-কমার্সে অনেক বেশী সেল হয়
  • সেল অনেক বেশী হয় বলে কম দামে পন্য কিনতে পাওয়া যায়
  • আর্থিক লেনদেনের খরচ কম হয়
  • অনেক পন্য একই জায়গায় এক সাথে কাস্টমারকে দেখানো যায়
  • পন্য স্টোর করতেও খুব কম জায়গার প্রয়োজন পরে
  • বেকার দের কর্মসংস্থান করে

✳ ই-কমার্স ব্যবসা করতে কত পূঁজি লাগে?

ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করতে কত পুঁজি লাগে এটা আসলে বলা মুশকিল। আপনি চাইলে খুব পুঁজি নিয়েও আপনার একটি ই-কমার্স ব্যবসা চালু করতে পারবেন আবার লাখ লাখ টাকা পুঁজি নিয়েও শুরু করতে পারবেন। এটা সম্পুর্ন আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার যে আপনি কত টাকা দিয়ে শুরু করতে চান। তবে হ্যা, আপনি যত বেশি পুঁজি নিয়ে ব্যবসায় নামবেন, তত বেশী লাভের মুখ দেখতে পাবেন।
তবে শুরু করার আগে অবশ্যই পন্যের চাহিদা ও বাজার সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকতে হবে আপনার। এবং পাশাপাশি হিসেব নিকেস করে একটি বাজেট নির্ধারন করতে হবে। কোথায় কত টাকা খরচা করবেন সে ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

✳ কিভাবে নিজের ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করবেন?

যেহেতু ই-কমার্স তথ্যপ্রযুক্তির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত, সেহেতু আপনাকেও কিছু প্রাথমিক ধারনা রাখতে হবে তথ্যপ্রযুক্তির সম্পর্কে। তা নাহলে আপনাকে পদে পদে হোচট খেতে হবে।
ই কমার্স ব্যবসা শুরুর জন্য আপনাকে কিছু বিষয়ে আগে থেকে ধারনা রাখতে হবে ও প্রস্তুতি নিতে হবে। পরিকল্পনা ছাড়া মাঠে নামলে আপনি হোচট খেয়ে যেতে পারেন।
✳ বাংলাদেশের জনপ্রিয় কিছু ই-কমার্স সাইট
বর্তমানে বাংলাদেশে নিত্য নতুন ই-কমার্স সাইট চালু হচ্ছে এবং দেশের বাজারে
? Daraz.com
? Bikroy.com
? Chaldal.com
? Rokomari.com
? Bproperty.com
? Clickbd.com
? Ekhoni.com
? Easyticket.com
? Upoharbd.com
কিছু ইন্টারন্যাশনাল ই-কমার্স সাইটঃ
? Amazon.com
? Alibaba.com
? Aliexpress.com
? Ebay.com
? Walmart.com
? Etsy.com
? Shopify.com

বৈধভাবে ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিন আমাদের থেকে সহজেই। এছাড়া সহজে ট্রেড লাইসেন্স, বাৎসরিক রিটার্ন, শেয়ার হস্তান্তর,ভ্যাট, আমদানি-রপ্তানী, ই- টিন এবং কোম্পানি নিবন্ধন করুন ফাস্ট কনসালটেন্সি অনলাইন ফার্মে।
সহজে এবং কম খরচে, দ্রুত এবং বিশ্বস্ত সেবা গ্রহন করুন।
বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায়ঃ
? মোবাইল / হোয়াটস এপ / ভাইভারঃ
01855-888829
ইমেইলঃ Consultancyfast@gmail.com
ওয়েবসাইটঃ fastgovt.com

? আমাদের অফিসের ঠিকানা,
ভাওয়াল কনভেনশন সেন্টার, শপ নং ০৮, তৃতীয় তলা, ঢাকা রোড,
চৌরাস্তা সদর গাজীপুর – ১৭০৪।
? গুগোল ম্যাপে আমাদের ঠিকানাঃ
https://g.page/Fastcons



Leave a Reply