পার্টনারশিপ ব্যবসার খারাপ দিকসমূহ

পার্টনারশিপ ব্যবসার খারাপ দিকসমুহঃ

? পার্টনারশিপ ব্যবসার যেমন কিছু ভাল দিক আছে তেমনি তার বিপরীত দিক ও আছে, পার্টনারশিপ ব্যবসা শুরু করার আগে তাই দুটি দিকের ব্যাপারে ভাল ভাবে জানা উচিত।

গতপর্বে আমরা পার্টনারশিপের ভাল দিকগুলোর কথা উল্লেখ করেছি।

এই পর্বে উল্লেখ করবো পার্টনারশিপের অসুবিধাগুলোর ব্যাপারেঃ

? ১। মতবিরোধ হওয়ার সম্ভাবনাঃ

পার্টনারশীপ ব্যবসার মধ্যে সবচেয়ে সুস্পষ্ট অসুবিধা হচ্ছে মতবিরোধের আশঙ্কা। বিশেষ করে কোন সিন্ধান্ত নেওয়ার আগে সকল পার্টনারদের সেই সিদ্ধান্তে একমত প্রকাশ করতে হবে। একজন বা দুইজন পার্টনার দ্বিমত প্রকাশ করলে সিন্ধান্ত নিতে অনেক বেশী সময় লাগতে পারে। এছাড়া কেউ কারো মতে সায় না দিলেই সমস্যার তৈরি হয়ে থাকে।

? ২। চুক্তি।

অনেক সময় অনেক ব্যবসা মৌখিক চুক্তিতে গঠন করা হয়ে থাকে। একজন পার্টনার আরেকজন পার্টনারকে বলে যে, আগে ব্যবসাটি দাড় করাই তার পরে চুক্তি করব যা পরবর্তীতে অনেক বড় ঝামেলার কারন হয়ে ওঠে। এই সমস্যা এড়াতে তাই ব্যবসার শুরুতেই সকল ধরনের চুক্তি সম্পন্ন করা উচিত।

? ৩। ব্যবসা বিক্রয় জটিলতা।

অনেক সময় অনেক কারনে উদ্যোক্তরা ব্যবসা বিক্রি করে দেয়। পার্টনারদের মধ্যে কেউ বিক্রয় করতে আগ্রহী না হলে বড় অসুবিধা দেখা দিতে পারে। কেউ হয়তো চাইবে ব্যবসা যেভাবে চলছে সেভাবেই চলুক, কেউ হয়তো চাইবে ব্যবসা বিক্রি করে নতুন ব্যবসা শুরু করতে। তাই ব্যবসার শুরুতেই চুক্তির মাধ্যমে এই বিষয় গুলো নিরুপন করে নিতে হবে।

? ৪। স্থায়িত্বের অভাব।

সাধারনত একক মালিকানার ব্যবসার চেয়ে পার্টনারশীপ ব্যবসা খুব তাড়তাড়ি সফল হয়, তবে সমস্যা হচ্ছে স্থায়িত্বের অভাব। কেননা যখন ব্যবসায় প্রফিট আসা শুরু করে তখন পার্টনারদের মধ্যে মতবিরোধ দেখা দেয়। এই সমস্যাও সমাধান করা যায় আগে থেকে তৈরি করা চুক্তির মাধ্যমে। যা সবার সম্মতিক্রমে সবাই মানতে বাধ্য থাকবে।

? ফাস্ট কনসালটেন্সি ব্যবসার সকল ডকুমেন্ট প্রাপ্তিতে সহায়তা করে থাকে। ব্যবসার যেকোন পর্যায়ে আপনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গ্রহণ করতে পারেন ঘরে বসেই।

ডকুমেন্টস প্রাপ্তিতে সাজেশন কিংবা বিস্তারিত জানার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেনঃ
☎ মোবাইল / হোয়াটস এপ / ভাইভারঃ
? 01855-88 88 29, 01778 99 88 10


Leave a Reply