- May 16, 2021
- Posted by: Mohammad Shifat
- Category: উদ্যোক্তা, বিনিয়োগ, ব্যবসা
No Comments

বিনিয়োগ করার আগে যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন?
দীর্ঘমেয়াদি চিন্তাঃ
দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা-ভাবনা করতে হবে ছেলেমেয়েদের পড়ানো হোক বা অন্য কোনও বড় বিষয়, প্রতিটি ক্ষেত্রেই সময় ও ধৈর্য সব চেয়ে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার।
তাই উপার্জন শুরু করলেই ধীরে ধীরে বিনিয়োগ শুরু করে দেওয়া যেতে পারে। সেটি যাতে দীর্ঘমেয়াদি হয় এবং ভালো পরিমাণ রিটার্ন পাওয়া যায়, সে দিকেও নজর দিতে হবে। দেরি করে খুব একটা লাভ নেই।
লক্ষ্য অনুযায়ী বিনিয়োগঃ
নিজের লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করেই বিনিয়োগ করতে হবে।
বিনিয়োগের আগে নিজের লক্ষ্য স্থির করে নিতে হবে। পুরো বিষয়টি সম্পর্কে যেন পরিষ্কার ধারণা থাকে, সেটাও দেখতে হবে। এ ক্ষেত্রে ইনভেস্টমেন্ট থেকে কতটা ফেরত আসবে, কত বছরের জন্য বিনিয়োগ করা হচ্ছে, কত টাকা করে জমা করতে হবে, সব বিষয় জেনে নিতে হবে। পুরো টাকা বিনিয়োগের ঝুঁকি সামলানো যাবে কি না, সেটাও দেখে নিতে হবে ।
বিনিয়োগ অ্যানালাইসিসঃ
বিনিয়োগের একটি যথাযথ দৃষ্টিভঙ্গীর প্রয়োজনীয়তা আছে
একটি সঠিক টার্মের ও সঠিক রিটার্ন সম্পন্ন বিনিয়োগই লাভ দিতে পারে। বিশেষ করে লো রিস্ক বিজনেসে প্রথমে ফান্ড দিয়ে ব্যবসা শুরু করে পড়ে স্টেবল হলে অন্য ব্যবসায় হাই রিস্ক ব্যবসায় বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
বিনিয়োগে রিস্ক আনালাইসিসঃ
ব্যবসায় রিস্ক ম্যানেজমেন্ট অর্থের ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।
বিভিন্ন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে গিয়ে ব্যবসাই বন্ধ করে দেয়ার জোগার হয় অনেক সময়। তাই যেখানে বিনিয়োগ করবেন সেখানে ব্যবসায় রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ফান্ড এর প্রচোলন যেন থাকে সেটা নিশ্চিত হয়ে নিবেন।
বিনিয়োগের অভিজ্ঞদের পরামর্শঃ
ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজারের পরামর্শ নিলে ভাল, যদি একদম কোমর বেঁধেই এই ক্ষেত্রে নামতে হয়, যদি বিনিয়োগের পাশাপাশি ঠিকঠাক রিটার্নের বিষয়টি সুনিশ্চিত করতে হয়, তা হলে একজন ঠিকঠাক ফিনান্সিয়াল অ্যাডভাইজারের পরামর্শ নিতে হবে। সাহায্য নিতে হবে এমন একজন বিশেষজ্ঞের, যিনি বর্তমান বাজার ও নানা ধরনের ইনভেস্ট স্কিম নিয়ে যথেষ্ট অভিজ্ঞ। মাথায় রাখতে হবে, এই মানুষটি যেন বিনিয়োগকারীর লক্ষ্য, মূলধনের পরিমাণ, বিনিয়োগে সুদের হার সমস্ত কিছু বিষয়ে খুঁটিনাটি নজর রাখেন এবং প্রকৃত অর্থে সাহায্য করতে পারেন।
যেখানে বিনিয়োগ করবেন সে ব্যবসায়ির স্থায়ী, অস্থায়ী সকল জায়গায় খোজ নিয়ে রাখবেন, তার ব্যাপারে আগে জেনে নিবেন। তবেই বিনিয়োগের পাশাপাশি টাকা রিটার্নের বিষয়টিও সুনিশ্চিত হবে।
ফাস্ট কনসালটেন্সি অনলাইন ফার্ম থেকে যে সার্ভিস গুলো নিতে পারেনঃ
কোম্পানি প্রোফাইল, নামের ছাড়পত্র, নতুন লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন, বিদেশী লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন, কোম্পানির বাৎসরিক রিটার্ন, কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর, সোসাইটি/ফাউন্ডেশন/ট্রাস্ট, অংশীদারি ফার্ম/পার্টনারশিপ নিবন্ধন, ই-টিন রেজিষ্ট্রেশন, ট্রেড লাইসেন্স, (এরিয়া গাজীপুর এন্ড ঢাকা) ট্রেডমার্ক, রেজিস্টার্ড, এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট লাইসেন্স, ভ্যাট, ইনকাম ট্যাক্স, কোম্পানি প্রোফাইল, ওয়েবসাইট ডিজাইন ডেভলপমেন্ট ও ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদি।
আমাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায়ঃ
মোবাইল / হোয়াটস এপ / ভাইভারঃ
01855-888829
ইমেইলঃ Consultancyfast@gmail.com
ওয়েবসাইটঃ fastgovt.com
আমাদের অফিসের ঠিকানা,
ভাওয়াল কনভেনশন সেন্টার, শপ নং ০৮, তৃতীয় তলা, ঢাকা রোড,
চৌরাস্তা সদর গাজীপুর – ১৭০৪।
গুগোল ম্যাপে আমাদের ঠিকানাঃ
Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.