ঋণ নেওয়ার পর যে ৭টি কাজ করা থেকে বিরত থাকবেন।

ব্যবসার জন্য অনেকেই ঋণ নিয়ে থাকেন, তবে ঋণ নেয়ার পরে ঋণ এর টাকা ব্যবসায়িক কাজে না লাগিয়ে ব্যেক্তিগত কারনে অনেকে ব্যবহার করে ফেলেন। এরকম আরো কিছু ভুল আছে যা থেকে বিরত থাকা দরকার। নিচে এমন কিছু ভুলের কথা উল্লেখ করা হল।

১. সম্ভব হলে ঋণ নেয়া থেকে বিরত থাকা : যদি সম্ভব হয় তবে ঋণ নেয়া থেকে বিরত থাকাই ভাল, তবে ব্যবসায়িক কারনে প্রয়োজন হলে অবশ্যই ঋণ নেয়ার প্রয়োজনীয়তা আছে। তবে যা জেনে বুঝে নিবেন।
২. ঋণ নিয়ে পালিয়ে যাওয়া : অনেক মানুষই ভাবেন দূরে কোথাও চলে গেলে বা পালিয়ে গেলে বিপদ থেকে বাঁচা যাবে। ঋণ যারা দেন তারা তা তুলে আনতে যেকোনো প্রক্রিয়া অবলম্বন করেন এবং এই প্রক্রিয়া থেকে তারা কখনো সরে আসেন না। কাজেই যত দূরেই আপনি যান না কেন, বাঁচতে পারবেন না।
৩. ঋণ পরিশোধ করতে আবারো ঋণ : ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সেই একই কাজ। যে ঋণ পরিশোধ করতে তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন, তা থেকে বাঁচতে আবারো ঋণ করার অর্থ একই ঝামেলায় আবারো জড়িয়ে পড়া। এর মাধ্যমে পাওনাদার আরো বাড়ানো ছাড়া কোনো লাভ হয় না।
৪. খরচ করে যাওয়া : ঋণ নিয়ে তা পরিশোধের কোনো উপায় না বের করে খরচ করতে থাকাটা মহা ভুলের একটি। কারণ উপায় না থাকলে সেই অর্থ ফেরত দিয়ে দেওয়াটা ভালো। কিন্তু খরচ করতে থাকার অর্থ ভেজালে জড়িয়ে পড়া। তাই ঋণ নিয়ে পরিশোধের উপায় না বের করা পর্যন্ত অর্থ ধরে রাখার চেষ্টা করুন। খরচ করে বিপদটাকে বাড়াবেন না।
৫. পরিকল্পনা না থাকা : ঋণের ভার থেকে মুক্ত হতে কোনো পরিকল্পনা না থাকাটা আরেকটা বাজে ভুল। মূলত পরিশোধের গোটা পরিকল্পনা করে তবেই ঋণ নেওয়া উচিত।
৬. মধ্যস্থতায় ব্যর্থ হওয়া : বিপদে পড়লে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মধ্যস্থতায় যেতে হয়। কিন্তু সেখানেও ব্যর্থতা অবশেষে বিপদ ডেকে আনে। সাধারণত প্রতিষ্ঠান অনেক ক্ষেত্রেই গ্রহীতার ঋণ পরিশোধের মনোভাবের ওপর ভিত্তি করে তাদের মনোভাব শিথিল করে। কিন্তু তাদের কাছ থেকে কিছু সময় চাওয়া বা অন্য কোনো মধ্যস্থতায় না গেলে চাপ বাড়তেই থাকবে।

৭. খরচের অভ্যাস বাদ না দেওয়া : এটাই শেষ পর্যন্ত বিপদ ডেকে আনে। তা হলো পরিকল্পনা অনুযায়ী অর্থ খরচ না করা এবং পরিশোধের পথ না খুঁজেই খরচের অভ্যাস বজায় রাখা। লোভে পড়ে শপিং করে বা শখের কোনো খাতে অর্থের অপচয় মহাবিপদ ডেকে আনে।

আশা করি ঋণ নেয়ার আগে বিষয়গুলো ভেবে চিনতে ঋণ নিবেন, ব্যবসার উন্নতির জন্যই ঋণ নিয়ে ব্যবহার করুন।

ব্যবসার যেকোন পরামর্শ নিন ফাস্ট কন্সাল্টেন্সির মাধ্যমে।

 এছাড়াও আমরা যে ধরনের সেবা গুলো প্রদান করে থাকিঃ
▪ কোম্পানি প্রোফাইল,
▪ নামের ছাড়পত্র,
▪ নতুন লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন,
▪ বিদেশী লিমিটেড কোম্পানি নিবন্ধন,
▪ কোম্পানির বাৎসরিক রিটার্ন,
▪ কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর,
▪ সোসাইটি/ফাউন্ডেশন/ট্রাস্ট,
▪ অংশীদারি ফার্ম/পার্টনারশিপ নিবন্ধন,
▪ ই-টিন রেজিষ্ট্রেশন,
▪ ট্রেড লাইসেন্স, (এরিয়া গাজীপুর এন্ড ঢাকা)
▪ ট্রেডমার্ক,
▪ রেজিস্টার্ড,
▪ এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট লাইসেন্স,
▪ ভ্যাট,
▪ ইনকাম ট্যাক্স,
▪ কোম্পানি প্রোফাইল,

▪ ওয়েবসাইট ডিজাইন ডেভলপমেন্ট ও ডেক্সটপ অ্যাপ্লিকেশন ইত্যাদি।

 আমাদের সাথে যোগাযোগ করার উপায়ঃ
? মোবাইল / হোয়াটস এপ / ভাইভারঃ
01855-888829
? ইমেইলঃ Consultancyfast@gmail.com
? আমাদের অফিসের ঠিকানা,
ভাওয়াল কনভেনশন সেন্টার, শপ নং ০৮, তৃতীয় তলা, ঢাকা রোড,

চৌরাস্তা সদর গাজীপুর – ১৭০৪।

? গুগোল ম্যাপে আমাদের ঠিকানাঃ


Leave a Reply